Welcome to Sylhet Independent Store !
নিয়মিত আমলের প্রয়োজনীয়তা কী | নিয়মিত আমলের গুরুত্ব

নিয়মিত আমলের প্রয়োজনীয়তা কী | নিয়মিত আমলের গুরুত্ব

(0 customer review)

নিয়মিত আমল

 অনিয়মিত আমলের চেয়ে নিয়মিত আমল ঢের উত্তম। বরং অনিয়মিত আমলের চেয়ে নিয়মিত ছোট আমলও কখনো কখনো অধিক ফজিলতপূর্ণ।

নিয়মিত আমল সম্পর্কে কোরআনে বলা হয়েছে :

فَسُبْحَانَ اللَّهِ حِينَ تُمْسُونَ وَحِينَ تُصْبِحُونَ

وَلَهُ الْحَمْدُ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَعَشِيًّا وَحِينَ تُظْهِرُونَ

يُخْرِجُ الْحَيَّ مِنَ الْمَيِّتِ وَيُخْرِجُ الْمَيِّتَ مِنَ الْحَيِّ وَيُحْيِي الْأَرْضَ بَعْدَ مَوْتِهَا ۚ وَكَذَٰلِكَ تُخْرَجُونَ

উচ্চারণ : 

ফাসুব হা-না ল্লা-হি হীনা তুম সু-না অহী-না তুছ্ব বিহূ-ন্।

অলাহুল হামদু ফিস্ সামা-ওয়া-তি অল আরদ্বি অ‘আশিয়্যান ওহীনা তুজ-হিরুন। 

ইয়ুখরিজুল হাইয়্যা মিনাল্ মাইয়্যিতি অ ইয়ুখরিজুল মাইয়্যিতা মিনাল হাইয়্যি অইয়ুহইল  আরদ্বা বায়’দা মাওতিহা-অকাযা-লিকা তুখ রজুন।

অর্থ : 

তোমরা যখন সন্ধ্যা কর এবং যখন সকাল কর তখন আল্লাহ তায়ালার পবিত্রতা বর্ননা কর এবং সমস্ত আসমান ও জমিনে তাহারই প্রশংসা হয় এবং তোমরা দিনের তৃতীয় প্রহরে এবং সময়ে তিনি জীবিতকে মৃত হইতে বাহির করেন। (সূরা রোম, আয়াতঃ ১৭-১৯)

হযরত ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) হইতে বর্নিত আছে যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, যে ব্যক্তি সকালে (একুশ পারায় সূরা রোমের) এই তিনটি আয়াত

فَسُبْحَانَ اللَّهِ حِينَ تُمْسُونَ وَحِينَ تُصْبِحُونَ

وَلَهُ الْحَمْدُ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَعَشِيًّا وَحِينَ تُظْهِرُونَ

يُخْرِجُ الْحَيَّ مِنَ الْمَيِّتِ وَيُخْرِجُ الْمَيِّتَ مِنَ الْحَيِّ وَيُحْيِي الْأَرْضَ بَعْدَ مَوْتِهَا ۚ وَكَذَٰلِكَ تُخْرَجُونَ

পড়িয়া লইবে তাহার সেই দিনের (নিয়মিত আমল ইত্যাদি) যাহা ছুটিয়া যাইবে উহার সওয়াব সে পাইয়া যাইবে। আর যে ব্যক্তি সন্ধ্যায় এই আয়াতগুলি পড়িয়া লইবে তাহার সেই রাত্রের (নিয়মিত আমল) যাহা ছুটিয়া যাইবে সে উহার সওয়াব পাইয়া যাইবে।

অর্থঃ 

তোমরা যখন সন্ধ্যা কর এবং যখন সকাল কর তখন আল্লাহ তায়ালার পবিত্রতা বর্ননা কর, এবং সমস্ত আসমান ও জমিনে তাহারই প্রশংসা হয় এবং তোমরা দিনের তৃতীয় প্রহরে ও জোহরের সময়ে (ও আল্লাহ্‌ তায়ালার পবিত্রতা বর্ননা কর) তিনি জীবিতকে মৃত হইতে বাহির করেন, এবং মৃতকে জীবিত হইতে বাহির করেন, এবং জমিনকে উহার মৃত অর্থাৎ শুষ্ক হওয়ার পর জীবিত অর্থাৎ সজীব করিয়া তোলেন। এবং এইভাবে তোমাদিগকে (কিয়ামতের দিন কবর হইতে) বাহির করা হইবে। (আবু দাঊদ)

আজকের আর্টিকেলটি (নিয়মিত আমলের প্রয়োজনীয়তা কী) পছন্দ হলে শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দেয়ার অনুরোধ রইলো। আর যদি আপনাদের মনে আরও কোনো প্রশ্ন থাকে, তবে তা নিচে কমেন্ট করেও জানাতে পারেন।